আপনার শিশুকে এই খাবারগুলো দেয়ার আগে সাবধান হোন
- কবিতা আক্তার
- ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২২
ছোট শিশু অনেক কিছু খাওয়ার জন্যই বায়না করে। মা বাবা কিংবা কাছে মানুষজন শিশুদের সে বায়না পূরণও করেন। মাঝে মধ্যে এমন কিছু খাবার খাওয়ার জন্য শিশুর জেদ করে যা না দিতে ইচ্ছে করলেও বাবা-মাকে শিশুর জেদের কাছে হার মেনেছে খাবারটি দিতে হয়। একটু অসাবধান হলেই যা শিশুর জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ডিম-টমেটো দিয়ে বানান মজার নাস্তা
চিনি বা লবণ: শিশুদের খাবারের চিনি না রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কারণ তাদের শরীর এর চাহিদা তৈরি হয় না সহসা। আবার লবণটাও দিতে হবে কম। তা না হলে সরাসরি ঝুঁকিতে পড়ে যাবে আপনার শিশুর কিডনি।
চুইংগাম: পছন্দের তালিকায় যতই উপরে থাকুক, এই চুইংগাম নিয়ে কিন্তু ঢের বিপদের আশঙ্কা। গোলেমেলে একবার গিলে ফেললে বিগড়ে যাবে পাকস্থলীর মেজাজ। গলায় আটকে তো যেতেই পারে আবার ডেকে আনতে পারে মারাত্মক কোষ্ঠকাঠিন্যও।
বাদাম কিংবা বাদামের বাটার: পাঁচ বছরের নিচে অনেক শিশুই বাদামে এলার্জি থাকে। তাই আহ্লাদে আটখানা হয়ে আস্ত পিনাট বাটারের বয়ান তাদের হাতে তুলে দেবেন না। বাদামের বার জাতীয় যে স্নাক্স দেখা যায় সেটি ও একটু একটু করে খেতে দিন।
আরো পড়ুনঃ চুল সিল্কি করবে পাকা পেঁপের প্যাক
কাঁচা দুগ্ধজাতীয় পণ্য: গ্রামের দিকে একটা প্রবণতা দেখা যায়, অনেক শিশুই গরুর দুধ দোহানের পর সরাসরি তা পান করে ফেলে। ফোটানো দুধ না খেলে দেখা দিতে পারে মারাত্মক বদহজম। আবার পনির বা ছানার মতো কিছু দুগ্ধজাতীয় পণ্যের সঙ্গে ও শিশুদের হজমশক্তির সমঝোতা হয় না। সেগুলো এড়িয়ে চলতে পারলে ভালো।
ফিজি পানীয়: সোডা জাতীয় বা কার্বনেটেড পানীয় সবার জন্য ক্ষতির কারণ। তবে শিশুদের কোমল রাতের বারোটা বাজাতে এসব পানীয়র জুড়ি নেই। তার তালিকা আছে নানা ধরনের লাচ্ছি স্মুদি ইত্যাদি।
