মানসিক চাপসহ আরো যেসব কারণে পেশীতে টান ধরে
- কবিতা আক্তার
- সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২
মানসিক চাপ, উদ্বেগ ও ভয় একসঙ্গে যখন মস্তিষ্কে চেপে বসে তখন যে কেউই অসুস্থ বোধ করতে পারেন। মানসিক চাপের কারণে প্রায়ই মাথা ব্যথা, অনিদ্রা, হজমে সমস্যা হতে পারে। তবে জানলে অবাক হবেন, মানসিক চাপ আবার কখনো কখনো পেশীতে টান ধরার ঘটনাও বাড়াতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ত্বকের বলিরেখা দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসিক চাপের কারণে পেশির ক্র্যাম্পে ভোগার সমস্যা কখনো কখনো গুরুতরও হতে পারে। যদিও ক্র্যাম্প গুরুতর রূপ ধারণ করলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিছু লোক উদ্বেগের কারণে খিচুনি অনুভব করতে পারেন। বিরল ঘটনা হওয়া সত্বেও, স্ট্রেসের কারণে ক্র্যাম্প হওয়ার সম্ভবনা আছে। প্রায়শই এটি ঘটলে অবশ্যই একজন ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত। পেশির ক্র্যাম্পে অন্যান্য সবচেয়ে সাধারণ কারণ গুলোর মধ্যে কয়েকটি হলো..
ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা: পেশী ক্র্যাম্পিংয়ের একটি সাধারণ কারণ হলো, ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা। এ ছাড়া প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, দ্রুততা বা অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে প্রচুর পানি পান করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
আরো পড়ুনঃ আধুনিক গয়নায় দেশীয় ডিজাইন
পেশীর টান: উদ্বেগ পেশীতে টান সৃষ্টি করতে পারে। যখন পেশী টানটান থাকে, তখন শক্তি পুনঃনির্মাণের জন্য পেশীতে টান ধরতে পারে। মানসিক চাপের প্রভাবে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তার প্রভাব পড়ে পেশীতে।
পেশীর সংকোচন: মানসিক চাপ ও উদ্বেগের কারণে স্নায়ুতন্ত্র রক্তনালীতে অতিরিক্ত লোড দেয়, ফলে পেশী আরো সংকুচিত হয়ে যায়। এটা টান ধরার ব্যথা আরো বাড়তে পারে।