আপনার শিশুর প্রতিদিনের ক্যালরির চাহিদা পূরণ করবে যে ৬ খাবার
- কবিতা আক্তার
- জানুয়ারি ১৫, ২০২২
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ক্যালরিযুক্ত খাবার যোগ করে বৃদ্ধি করতে পারেন আপনার সন্তানের ওজন। আবার জাঙ্ক ফুড, বাজে ক্যালরিযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন শিশুর অতিরিক্ত ওজন। কিছু খাবার যা শিশুর প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
এই খাবারগুলো শিশুর ক্যালরি চাহিদা পূরণ করে স্বাস্থ্য রক্ষা করে ও ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ সন্তান জন্মদানের পর ত্বক টানটান করতে যা করবেন
১. অ্যাভাকাডো: ক্যালরির প্রধান উৎস হল অ্যাভাকাডো। অ্যাভাকাডো শিশুর ক্যালরি চাহিদা পূরণ করে ওজন বৃদ্ধি করে। এটি কলা, বিভিন্ন রকম সবজির সাথে মিশিয়ে শিশুকে খেতে দিতে পারেন।
২. দুধ: ফুল ক্রিম দুধ আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। ফুল ক্রিম দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ক্যালরি রয়েছে। এক বছরের শিশুকে সকালে এবং সন্ধ্যায় এক গ্লাস করে দুই গ্লাস দুধ পান করান। এক বছরের নিচের শিশুদের জন্য মায়ের দুধই যথেষ্ট।
৩. পনির: এক টুকরো পনির শিশুর খাবারের চাহিদা পূরণ করে থাকবে। সকালের নাস্তায় কিংবা বিকেলে খাবারে পনির বা চিজ খেতে দিন।
আরো পড়ুনঃ ত্বকের যত্নে পুদিনাপাতার আশ্চর্য উপকারিতা
৪ কলা: কার্বোহাইড্রেট এবং এনার্জির উৎস হল কলা।
পাকা কলা এবং কাঁচা কলা উভয় ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন শিশুকে একটি করে কলা খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। কলা ক্যালরি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি ভিটামিন, মিনারেল সহ অনেকগুলো পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে দেবে।
৫ ডিম: প্রোটিন এবং ক্যালরির অন্যতম উৎস ডিম। ডিমের কুসুম শিশুকে ৮ মাস বয়স থেকে শুরু করতে পারেন। সম্পূর্ণ ডিম এক বছর বয়সের পর থেকে শিশুকে খেতে দিতে পারেন।
৬. বাদাম: মজাদার এই খাবারটি ছোট-বড় সবার বেশ পছন্দের। শুধু বাদাম অথবা বাদামের মিল্কশেক কিংবা অন্যান্য খাবারের সাথে বাদাম মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন শিশুকে।
আরো পড়ুনঃ মুহূর্তেই নেলপলিশ শুকানোর কৌশল