কেমন হবে আপনার খাবার টেবিলের সাজসজ্জা ?
- ওমেন্সকর্নার ডেস্ক
- অক্টোবর ২১, ২০১৭
আপনি আপনার টেবিলের ধরণ অনুযায়ী টেবিল ক্লথ বেছে নিন। এখন অনেক পরিবারে গ্লাস-ফ্রেম ডাইনিং টেবিল ব্যবহার করা হয়। এইক্ষেত্রে টেবিল ক্লথের ঝামেলা অনেকটাই এড়ানো সম্ভব। আপনি ইচ্ছে করলে লম্বা বা কোণাকৃতির ম্যাট বসিয়ে নিতে পারেন। এসব ম্যাট খাবারের বাড়তি তাপ শুষে নেয়। যদি আপনার খাবারের টেবিল কাঠের হয় তাহলে ভালোভাবে বার্নিশ করে নিতে পারেন। ঘরের দেয়ালের রং আর আসবাবের রং -এর সাথে ম্যাচিং করে টেবিল ক্লথ বেছে নেন। যারা নুতন ক্লথ কিনতে চান না, তারা পুরোনো কাপড়ের পাড় লাগিয়ে নিতে পারেন।
ইচ্ছে করলে টেবিল ক্লথে লেইস লাগিয়ে নিতে পারেন। টেবিল ক্লথের কিনারা ঘেষেই যা ডিজাইন করার করে নিতে পারেন। মাঝখানে খাবার থাকবে তাই কোনো ডিজাইন তেমন একটা দেখা যাবে না। টেবিল ক্লথের রঙের ক্ষেত্রে গাঢ় রংটাকেই প্রাধান্য দিবেন আর ইচ্ছে করলে এপলিকের কারুকাজ, ব্লক বা টাইডাইও থাকতে পারে। খাবার দাবারের ব্যাপার তো ঝোল তরকারি একটু আধটু পড়তেই পারে। আপনি আপনার টেবিলের ধরণ অনুযায়ী টেবিল ক্লথ বেছে নিন। এখন অনেক পরিবারে গ্লাস-ফ্রেম ডাইনিং টেবিল ব্যবহার করা হয়। এইক্ষেত্রে টেবিল ক্লথের ঝামেলা অনেকটাই এড়ানো সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ সাদা স্রাব নিয়ে দুঃশ্চিন্তা !
আপনি ইচ্ছে করলে লম্বা বা কোণাকৃতির ম্যাট বসিয়ে নিতে পারেন। এসব ম্যাট খাবারের বাড়তি তাপ শুষে নেয়। যদি আপনার খাবারের টেবিল কাঠের হয় তাহলে ভালোভাবে বার্নিশ করে নিতে পারেন। ঘরের দেয়ালের রং আর আসবাবের রং -এর সাথে ম্যাচিং করে টেবিল ক্লথ বেছে নেন। যারা নুতন ক্লথ কিনতে চান না, তারা পুরোনো কাপড়ের পাড় লাগিয়ে নিতে পারেন। ইচ্ছে করলে টেবিল ক্লথে লেইস লাগিয়ে নিতে পারেন। টেবিল ক্লথের কিনারা ঘেষেই যা ডিজাইন করার করে নিতে পারেন। মাঝখানে খাবার থাকবে তাই কোনো ডিজাইন তেমন একটা দেখা যাবে না। টেবিল ক্লথের রঙের ক্ষেত্রে গাঢ় রংটাকেই প্রাধান্য দিবেন আর ইচ্ছে করলে এপলিকের কারুকাজ, ব্লক বা টাইডাইও থাকতে পারে। খাবার দাবারের ব্যাপার তো ঝোল তরকারি একটু আধটু পড়তেই পারে।
কি দিয়ে সাজাবেন টেবিল?
কাঁচের টেবিলের ক্ষেত্রে আপনি শতরঞ্জি ব্যবহার করতে পারেন। চেয়ার প্রতি একটি করে প্লেট ম্যাট বিছিয়ে দেন। আজকাল তালের আঁশ, বাঁশ, মাদুর চিক, পাটের কুরুশের তৈরী টেবিল ম্যাট পাওয়া যাচ্ছে অহরহ। সুতি কাপড়ের ওপর এপলিকের, নকশিকাঁথা ফোঁড়, ব্লক, টাইডাই ইত্যাদির তৈরী ম্যাটও পাওয়া যাচ্ছে। বাঁশের ম্যাটারিয়ালে তৈরী লম্বা রানা বিছিয়ে নিতে পারেন টেবিলে । এই রানার গোলাকার, ওভাল বা চৌকোণাকৃতির হতে পারে। বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মার্কেটে টেবিল ম্যাট, রানার, টেবিল ক্লথ, টিকোজি, টিস্যু বক্স কাভার ইত্যাদি পাওয়া যাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ পিরিয়ডের সময় তলপেটে ব্যথার কারণ এবং প্রতিকার !
আপনি ইচ্ছে করলে চেয়ারে ক্লথ দিতে পারেন। আপনি যদি একটু ফ্যাশনএবল হোন তাহলে বিভিন্ন রকমের কুশন রাখতে পারেন চেয়ারে। আপনার পুরোনো শাড়ি কেটেই বানাতে পারেন কুশন কভার। টেবিলের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য আপনি খাটো ডাঁটার ফুল রাখতে পারেন। গোলাপ, কাঠগোলাপ বা যেকোনো মৌসুমী ফুল রাখতে পারেন। আজকাল বাজারে বিভিন্ন রকমের সুগন্ধি মোমবাতি পাওয়া যায়, আপনি এইগুলো দিয়েও টেবিল সাজাতে পারেন।
কেমন হবে টেবিলের চারপাশের সাজ !
টেবিলে আলো যেন ঠিকমতো পড়ে সেজন্য আপনি নিতে পারেন বিভিন্ন রকমের ঝুলন্ত ল্যাম্পশেড। কাগজ, কাপড়, বাঁশ, মাটি, চীনামাটি, কাঠ ইত্যাদি ম্যাটারিয়ালের বিভিন্ন রকম বৈচিত্র্যময় ল্যাম্প শেডের কালেকশন থেকে বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের ল্যাম্পশেড। খাবার ঘরের এক প্রান্তে সাজিয়ে রাখতে পারেন গাছের টব। পর্দার রং নষ্ট হয়ে গেলে তাতে একটু ব্লকের ছোঁয়া দিয়ে দেন। দেয়ালের লুক অন্য রকম নিয়ে আসার জন্য ঝুলিয়ে দেন পেইন্টিং বা নকশি কাঁথা। সাজানো হয়ে গেলো আপনার খাবার টেবিল আর খাবারের ঘর।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় খাবারের তালিকার সাধারণ ধারণা !