ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং ওজন কমাবে ওলকপি
- ওমেন্স কর্নার ডেস্ক
- জুলাই ২৭, ২০২১
ক্যান্সার প্রতিরোধ, ওজন কমানো, হজম শক্তি বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, বিপাক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ, হাড় মজবুত, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করা সহ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করা এবং স্নায়ুর কার্যকারিতা ও মাংসপেশির বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, লৌহ এবং ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে ও ভিটামিন এ আছে। এছাড়াও ডায়েটারি ফাইবার এবং ফাইটোকেমিক্যালস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সহ বিভিন্ন ক্যারোটিন পাওয়া যায়। গ্রুকোসিনোলেটস রাসায়নিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো স্তন ও প্রস্টেট সহ সবরকম ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। আসুন তাহলে জেনে নেই...
আরো পড়ুনঃ সিজারিয়ান সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা !
ক্যান্সার প্রতিরোধ: এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান খাদ্যনালীর ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। গ্রুকোসিনোলেটস রাসায়নিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো স্তন ও প্রোস্টেট সহ সবরকম ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
ওজন কমানো: ডায়েটারি ফাইবার ও কম ক্যালরিযুক্ত ওলকপি।
হৃদরোগ প্রতিরোধ: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক্যরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে এবং সক্ষম।
হজম শক্তি বৃদ্ধি: নিয়মিত ওলকপি উপস্থিত ম্যাঙ্গানিজ, লৌহ এবং ক্যালসিয়াম এর মত খনিজ উপাদান গুলো হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: ম্যাঙ্গানিজ, লৌহ এবং ক্যালসিয়াম এর মত খনিজ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
বিপাক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ: ওলকপি উপাদান আয়রন বিপাক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ত্বকের বার্ধক্যরোধে: ওলকপি সবজির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক্যরোধে ভূমিকা রাখে।
হাড় মজবুত: দেহের প্রতিটি অঙ্গের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত হয়।
রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করা: ওলকপিতে থাকে পটাশিয়াম যা রক্তনালীর প্রসারন করে। শরীর জুড়ে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সক্ষম।
আরো পড়ুনঃ মায়ের জিন থেকেই শিশুর বুদ্ধি বিকশিত হয় !
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে: ওলকপি উপাদান দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধিতে সক্ষম।
স্নায়ুর কার্যকারিতা ও মাংসপেশি বৃদ্ধিতে: ওলকপি ভূমিকা রাখে স্নায়ুর কার্যকারিতাও মাংসপেশি বৃদ্ধি।
ত্বকের সজীবতা: ওলকপি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সজীবতা ধরে রাখে।