মহেরা জমিদার বাড়ি সম্পর্কে বিস্তারিত
- ইয়াসিন প্রধান সাজিদ
- জানুয়ারি ২৭, ২০২১
মহেরা জমিদার বাড়ি হচ্ছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে অবস্থিত কয়েকটি ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যে অন্যতম একটি স্থাপনা। ১৮৯০ দশকের পূর্বে স্পেনের করডোভা নগরীর আদলে এই ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ীটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকবাহিনী মহেড়া জমিদার বাড়ীতে হামলা করে এবং জমিদার বাড়ীর কূলবধূ সহ পাঁচজন গ্রামবাসীকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে। পরবর্তীতে তারা লৌহজং নদীর নৌপথে এ দেশ ত্যাগ করেন। এখানেই তখন মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছিল।
তাই স্থানটির ঐতিহাসিক বড় কয়েকটি ঘটনার মধ্যে এই ঘটনাটি অন্যতম। জমিদার বাড়ীর আশেপাশের কিছু দর্শনীয় স্থানের কথা বললে প্রথমে যা আসবে, এই জমিদার বাড়ির সামনে প্রবেশ পথের আগেই রয়েছে ‘বিশাখা সাগর’ নামে বিশাল এক দীঘি এবং বাড়িতে প্রবেশের জন্য রয়েছে ২টি সুরম্য গেট।
আরো পড়ুন ঃ আপনার ওজন কমছে, কিন্ত পেট বা কোমরের পরিধির পরিমাপ ঠিক আছে তো ?
এছাড়াও মূল ভবনে পিছনের দিকে পাসরা পুকুর ও রানী পুকুর নামে আরো দুইটি পুকুর রয়েছে এবং শোভাবর্ধনে রয়েছে সুন্দর ফুলের বাগান। মহেড়া জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল সদর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দূরে প্রায়। আট একর জায়গা জুড়ে এই মহেড়া জমিদার বাড়ি বিস্তৃত। ঢাকা - টাংগাইল মহাসড়কে নাটিয়াপাড়া বাজার হতে আনুমানিক ৪ কিলোমিটার পূর্বে মহেড়া জমিদার বাড়ি অবস্থিত।
তথ্যঃ গুগল